বলটুর ১০০ টি ভয়ানক জোকস - Best 100 Jokes Of Boltu

১।
একবার বল্টু এক মেয়েকে বল্লো??
বল্টু: আই লাভ ইউ??
মেয়ে: আমি অন্য একজনকে ভালোবাসি।
বল্টু: দিল ভোঁ দৌড়??
মেয়ে: এ ছেলে কই যাস??
;
;
বল্টু: তোর মার কাছে বলে দিতে??
মেয়ে: ঐ ছেলে দাড়া আই লাভ ইউ টু
২।
বাবাঃ আমার জন্য একটা ড্রিঙ্কস নিয়ে আসো তো দোকান থেকে ।
.
বল্টুঃ বাবা ঠাণ্ডা নাকি গরম ?
.
বাবাঃ ঠাণ্ডা অফকোর্স !
.
বল্টুঃ বাবা পেপ্সি নাকি কোক ?
.
বাবাঃ পেপ্সি
.
বল্টুঃ বাবা বোতলের নাকি টিনের ?
.
বাবাঃ বোতলের ,
.
বল্টুঃ বড় বোতল নাকি ছোট বোতল ?
.
বাবাঃ ছোট বোতল ,
.
বল্টুঃ আচ্ছা বাবা নরমাল নাকি ডায়েট ?
.
বাবাঃ ধুরু , লাগবে না যা পানি নিয়ে আস একটা ,
.
বল্টুঃ বাবা ঠাণ্ডা নাকি গরম ?
.
বাবাঃ অফকোর্স ঠাণ্ডা ,
.
বল্টুঃ বাবা খাওয়ার পানি নাকি ইয়ুজ করার জন্য ?
.
বাবাঃ মাইর খাবি এখন !!
.
বল্টুঃ বাবা হাত দিয়ে নাকি লাঠি দিয়ে ?
.
বাবাঃ বেশি কথা বলস, যা ভাগ সামনে থেকে ,
.
বল্টুঃ বাবা দৌড় দিয়ে ভাগব না হেটে হেটে ?
.
বাবাঃ বেয়াদব , দিন দিন জানোয়ার হইতাসস !
.
বল্টুঃ কোন জানোয়ার ? কুত্তা নাকি বিলাই ?
.
বাবাঃ আমি এখন তোরে জবাই করবো ,যা বলসি !!
.
বল্টুঃ বাবা চাকু দিয়ে নাকি বটি দিয়ে ?
.
বাবাঃ বটি দিয়ে !!
.
বল্টুঃ টুকরা টুকরা নাকি বড় বড় পিস ?
.
বাবাঃ হারামি তুই যাবি ??
.
বল্টুঃ বাবা একলা যাব নাকি তোমার সাথে যাব ?
.
বাবাঃ তোর উপর থাডা পরুক !
.
বল্টুঃ বাবা ভুমিকম্প নাকি বজ্রপাত ?
.
বাবাঃ ওহ খোদা আমার হার্ট এ পেইন হচ্ছে !.
.
বল্টুঃ বাবা হসপিটাল এ নিয়ে যাব নাকি ডক্টর ডাকব ??
.
বাবাঃ পানি দে আমাকে
.
বল্টুঃ বাবা ঠাণ্ডা নাকি গরম ?
.
বাবাঃ নরমাল
.
বল্টুঃ বাবা খাবে নাকি ইয়ুজ করবে ??
 বল্টুর বাপ বেহুস
৪।
স্যার: কিরে জয় গতকাল কলেজে আসোসনি কেন??
জয়: স্যার বৃষ্টির জন্য….!
স্যার: মিথ্যা বলার আর জায়গা পাইলি না কাল বৃষ্টি ছিল?
দাড়া তোর বাপেরে ফোন দিতাছি.
*
*
*
*
*
*
*
*
*
জয়: দেন ফোন আর বাবার কাছেই শুনেন আমার খালাতো বোন বৃষ্টি আসছিল কিনা..।।..
৫।
<< #বল্টুর-জোক্স >>>
একদিন বল্টু ক্লাসে গরু
নিয়ে আসলো:
স্যার : এই ক্লাসে গরু নিয়ে
আসলি কেনো?
বল্টু : স্যার আপনিই তো
বলেন ‘

















যে কত গরু পিটাইয়া মানুষ
বানাইলাম! এখন এই
গরুটাকে একটু মানুষ
বানাইয়া দেন!
স্যার: বেহুঁশ…………
৬।
বল্টু :আমি জীবনেও
বিয়া করুম না
আর আমার পোলারেও
কমু বিয়া না করতে ???
৭।
ভাবতেছি সুইসাইড করমু……..
.
.
.
.
.
.
কিন্তু যদি মইরা যাই.
তাহলে তো সর্বনাশ।
৮।
(একটি মজার কাহিনি)
ক্রেতাঃ uncle আপনার
দোকানে সাবান
আছে?
… দোকানদারঃ হ্যা।
ক্রেতাঃ minarel water?
দোকানদারঃ হ্যা।
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.ক্রেতাঃ তাহলে সবান আর minarel
water
দিয়ে ভালো করে হাত ধুয়ে ২ টাকার
মুড়ি দেন।
৯।
নিজের মোবাইল নম্বর থেকে বয়স বের
করার এক অভিনব প্রন্থাঃ–
.
১ – আপনার মোবাইল নম্বরের শেষের
সংখ্যাটি নিন
২ – সংখ্যাটি কে ২ দিয়ে গুন করুন
৩ – গুনফলের সাথে ৫ যোগ করুন
৪ – যোগফলকে ৫০ দিয়ে গুন করুন
৫ – গুনফলের সাথে ১৭৬৬ যোগ করুন
৬ – যোগফল থেকে আপনার জন্মের সাল
বিয়োগ করুন
৭ – আপনি এখন ৩ টি সংখ্যা পেয়েছেন
৮ – প্রথম টি হলো আপনার মোবাইল
নম্বরের শেষ সংখ্যা এবং
৯ – বাকি ২ টি হলো আপনার বর্তমান বয়স
বি.দ্র. যাদের মোবাইলের শেষ নং ০ তাদের
শুধু বয়স আসবে না।
১০।
*খুব ধীরে ধীরে পড়*
*নিশ্চয় হাসি পাবে*
*1*
*2*
*3*
*4*
*5 টা কথা আপনার* *ব্যপারে বলছি* *You you you you you you you you you you you
you you you you you you*
*1) আপনি এত অলস যে সব you গুলি পড়েননি*
*2) আপনি এটাও দেখেননি যে ওখানের you গুলোর
মধ্যে একটা yoo লেখা আছে*
*3) আমি বললাম তাই আপনি yoo দেখতে গেলেন*
*4)এখন আপনি হাসছেন কারণ আপনি yoo দেখতে
পেলেননা এবং আপনি কেমন পাগলামি করলেন*
*5)আমি আপনার ব্যপারে আরও 13 টা কথা জানি*
*1) আপনি এই সময় আপনার মোবাইল হাতে ধরে
আছেন*
*2)আর আপনি Facebook ব্যাবহার করছেন* *3)আপনি একটু আগেই আমার massage টা open
করেছেন*
*4)এখন আপনি পড়া শুরু করে দিয়েছেন* *5)আপনি মনুষ্য*
*7)আপনি আপনার 2 টা ঠোঁট না ঠেকিয়ে P বলতে
পারবেননা*
*8)আপনি নিশ্চই ওটা করার চেষ্টা করলেন*
*9)এখন আপনি নিজের উপরেই হাসছেন* *10)এই সময় আপনার মুখে খুবই হাসি ফুটছে* *11)আপনি 6 no. Point ছেড়েই দিলেন* *12)এখন আপনি 6 no. Point টা চেক করলেন আর
খুঁজেই পেলেননা*
*13)এখন আপনি খুবই হাসছেন কারণ আমি আপনাকে
boka বানালাম*
আর বোকা বানানোর জন্য sorry\\\\? একটা ছোট্ট #পেজ নিয়ে হাজির হয়েছি
এতো মজার #পেজ আর পাবেন না ..আপনার একটা #লাইক
আমাদের পেজকে অনেক #শক্তিশালী করবে .
ভালো লাগলে #লাইক দিতে ভুলবেন না যেন ★
১১।
Hot jokes: একদিন ক্লাসে সকল
ছাত্রছাত্রীর
উদ্দেশ্যে
“ম্যাডাম” বললেন???
তোমরা সবাই আগামী কাল
০৪ টা করে ইংরেজী শব্দ
লিখে আনবে
বল্টু স্কুল
থেকে বাড়িতে যাচ্ছে আর
চিন্তা করছে
ইংরেজী শব্দ।
হঠাৎ সে দেখতে পেলো
.
.
.
.
.
.
১. একটা লোক
একটা ছেলেকে ধমক
দিয়ে বলছে”Stand up” বল্টু
লিখে নিলো তার প্রথম
ইংরেজী শব্দটা।
২. এরপর সে পথের
ধারে একটা “Dustbin”
দেখতে পেলো।
৩. কিছুদুর যেতে যেতে বল্টু
একটা সিনেমার
শুটিং দেখতে পেলো
এবং হিরোইন “Hero”
কে ডাকছে।
৪. হিরো বললো “Oh my darling”
আজ নয় কাল।
.
.
পরের দিন সকালে বল্টু
ক্লাসে আসলো
.
.
.
.
.
এবং ম্যাডাম
জিজ্ঞাসা করলো তোমরা কে কি ইংরেজী
শব্দ
এনেছো
বল্টু : দাড়িয়ে বলল “Stand up”
ম্যাডাম :
তুমি আমাকে কি মনে কর?
বল্টু : “Dustbin”
ম্যাডাম :
তুমি নিজেকে কি মনে কর?
বল্টু : Hero
ম্যাডাম : এই নগেন বেত
টা নিয়ে আসো তো?
বল্টু : “Oh my darling” আজ নয়
কাল।.
১২।
১ম বন্ধু : জানিস, আমি ছোটবেলায় একবার পাঁচতলা থেকে নিচে পড়ে গিয়েছিলাম।
২য় বন্ধু : বলিস কি! তারপর? তারপর কী হলো? তুই কি মরে গিয়েছিলি?
১ম বন্ধু : কী জানি! ছোটবেলার কাহিনী কি আর এখন মনে আছে? ♣
১৩।
বাবা: বলটু তুমি কাকে বেশি ভালবাসো???
,,,,,মা, না, বাবাকে???
:
:
বলটু : দুই জনকেই!!!
:
:
বাবা: না যেকোন এক জনের নাম বলতে হবে??
:
বলটু: না আমি দুই জনকেই ভাল বাসি!!!
:
:
বাবা: আচ্ছা ধরো আমি যুক্তরাষ্ট্রে গেলাম আর তোমার “মা'”প্যারিসে!!!!
:
:
তুমি কার সাথে যাবে???
:
বলটু: মা?
:
:
বাবা: তার মানে তুমি মা কে বেশি ভালবাস!!!
:
বলটু: নাহ??
:
:
যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্যারিস সুন্দর??
:
:
বাবা: আচ্ছা ধরো তোমার “মা “যুক্তরাষ্ট্রে আর আমি প্যারিসে
:
তা হলে কার সাথে যাবে?
:
:
বলটু: “মা”??
:
বাবা: এখন প্যারিসে যাবেনা কেন???
:
:
:
:
;
বলটু: প্যারিসে তো একবার মায়ের সাথে গেলাম   
১৪।

****বল্টুর প্রেমিকা নতুন আইডি খুলছে
ফেসবুকে
ঢুকেই বল্টু
নক করলো।
.
প্রেমিকা: এই তুমি কি কর জানু?
.
বল্টু: কিছু না।
.
প্রেমিকা: এই শোনো ১টা স্টাটাস
দিবো?
.
বল্টু : দিয়ে ফেলো।
.
প্রেমিকা: আচ্ছা ফেসবুকে
স্টাটাস দেওয়ার সময় দেখি সবাই
ফিলিংস দেয়…..!!!
ওটা কিভাবে দেয়????
.
বল্টু : মরে যাও।
.
প্রেমিকা: মানে?
.
বল্টু: আরে মরে যাও।
.
প্রেমিকা: কি বলতে চাচ্ছ
তুমি ????
.
: আরে বাবা মরে যাও।
মরে গেলে সব পাবা।
.
__প্রেমিকা: তুই যে ১টা গাদা
এটা
আমি আগে যানতাম না।
.
__প্রেমিক:অবাক হয়ে সেকিগো
জানু, আমি আবার কি করলাম __???
.
প্রেমিকা: তুই এতোক্ষন
কি বলছিলি আমাকে?
.
বল্টু: কেনো মরে যেতে
বলেছি। মরে গেলে সব পাবা।
.
প্রেমিকা: তুই ১টা গাদা বলদ
তোর সাথে রিলেসন করায় আমার ভুল
হয়েছে,
আমারে মরতে বলিস কেন আমি
বুঝিনা?
আমি মরলে নতুন প্রেমিকা পাবি
তাইনা?
.
বল্টু: আরে বোকা তোমারে
মরতে কইনাই তো
more অপশনে যাইতে কইছি।।।
ওই অপশনে গেলেই ফিলিংস
দিয়ে
স্টাটাস দিতে পারবা।
.
প্রেমিকা: সরি জান, আমি মনে
করছি তুমি আমাকে মরতে কইছো…….
হা হা হা…
১৫।
শিক্ষকঃ আচ্ছা, বলতো Grammar কাকে বলে?
ছাত্রঃ যারা গ্রামে থাকে তাদেরকে Grammar বলে। আর বাংলাদেশের গ্রামে যারা থাকে তাদেরকে বাংলা Grammar এবং বিদেশের গ্রামে যারা থাকে তাদেরকে ইংলিশ Grammar বলে, স্যার……..!
১৬।
ডাক্তারঃ আপনি পাগল হলেন কিভাবে?
পাগলঃ “আমি এক বিধবা মেয়েকে বিয়ে করেছিলাম। তার যুবতী মেয়েকে আবার আমার
বাবা বিয়ে করেছে। এভাবে আমার বাবা আমার জামাই হল
আবার আমার মেয়ে হয়ে গেল আমার মা। ওই ঘরে একটা মেয়ে হয়েছিল যা আমার বোন কিন্তু আমি ওই মেয়ের নানির স্বামী ছিলাম, এভাবে আমি তার নানা হয়ে গেলাম। একইভাবে, আমার ছেলে তার দাদির ভাই হয়ে গেলো
আর আমি আমার ছেলের ভাগ্নে হয়ে গেলাম। আর আমার ছেলে তার দাদার শালা হয়ে গেলো আর…
ডাক্তারঃ “চুপ! একদম চুপ!! এখন কি আমাকে পাগল বানাবি নাকি??
১৭।
জেলারঃ আপনি জেলার পদে কাজ করতে পারবেন?
প্রার্থীঃ অবশ্যই পারব স্যার
জেলারঃ বলেন তো কয়েদীরা ঝামেলা করলে কি করবেন?sad
প্রার্থীঃ এক ঝাড়ি দিয়ে থামিয়ে দেবো স্যার
জেলারঃ যদি বেশি বেয়াদবী করে?
প্রার্থীঃ থাপ্পড় দিয়ে ওদেরকে জেল থেকে বের করে দিবো স্যার
১৮।
জজ সাহেবঃ যখন এই স্বামী -স্ত্রীর মধ্যে হচ্ছিল তখন কি তুমি সেখানে উপস্থিত ছিলে ?
সাক্ষীঃ জী হ্যাঁ ।
জজ সাহেবঃ তোমার এই ঝগড়া থেকে কি ধারনা হলো ?
সাক্ষীঃ হুজুর আমি জিবনেও বিয়ে করব না
১৯।
জজ সাহেবঃ যখন এই স্বামী -স্ত্রীর মধ্যে হচ্ছিল তখন কি তুমি সেখানে উপস্থিত ছিলে ?
সাক্ষীঃ জী হ্যাঁ ।
জজ সাহেবঃ তোমার এই ঝগড়া থেকে কি ধারনা হলো ?
সাক্ষীঃ হুজুর আমি জিবনেও বিয়ে করব না
২০।
ভিক্ষুক :- স্যার, ২০টা টাকা দেন.. কফি খাবো।
লোক :- কেন ? কফি তো ১০ টাকা কাপ..
ভিক্ষুক :- স্যার, সাথে গার্লফ্রেন্ড আছে তো, তাই.
লোক :- ভিক্ষুক হয়ে গার্লফ্রেন্ড ও বানিয়েছ.
ভিক্ষুক :- জ্বী না স্যার. গার্লফ্রেন্ডই বরং আমাকে ভিক্ষুক বানিয়েছে ।
২১।
মেয়ে : জান আর না। এইবার ঘুমাতে দাও না। সারারাত তো করলা
ছেলে: আজকে কোনো থামাথামি নাই। সারারাত চলবে
মেয়ে: আর পারছিনা সোনা। আর কত?
ছেলে: এতেই TIRED হয়ে গেছ।মাত্র তো ২০০ বার করলাম
মেয়ে: আজকের মত ছেড়ে দাও না জান
ছেলে: OK. আর৫০ টা SMS করবো। FREE SMS পাইছি শেষ করতে হবে তো
২২।
রাজা গোপাল ভাড় কে প্রশ্ন করল,গাধা আর তোমার মধ্যে ব্যবধান কতটুকু?
গোপাল রাজা থেকে নিজের দুরত্ব টা মেপে তারপর জবাব দিল,বেশি না ,মাত্র সাড়ে চার হাত ব্যবধান |
২৩।
ডাক্তার : আপনার কি হয়েছে?
রোগী : ডাক্তার সাহেব আমাকে বাঁচান! আমি মনে হয় ১০ মিনিটের মধ্যে মারা যাবো।
ডাক্তার : একটু অপেক্ষা করুন, আমি ২০ মিনিটের মধ্যে ফিরে আসছি।
২৪।
দিন এক রোগী ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল, “ডাক্তার সাব, আমার একটা অদ্ভুদ রোগ হয়েছে।”
ডাক্তার বললেন, “ কি রকম ? ”
রোগী বলল, “আমি অল্পতেই রেগে যাই। গালাগালি করি”
ডাক্তার বলল, “ব্যাপারটা একটু খুলে বলুন তো।”
.
.
.
.
.
.
.
.
রোগী বলল, “ হারামজাদা, কয়বার খুলে বলব !!!”
 
২৫।
ডাক্তার রোগীকে ব্যাবস্থাপত্র দিয়ে বললেন –
ডাক্তারঃ আপনার খাবার সব সময় ঢাকা রাখবেন।
রোগীঃ কেন? ঢাকা তো অনেক দূর! কুমিল্লায় রাখলে চলবে না ?
২৬।
অপারেশরেন রুগীকে কয়েকদিন পরে দেখে –
ডাক্তারঃ আরে আপনি! কি খবর? এখন কেমন আছেন? কোন সমস্যা হচ্ছে না তো?
রোগীঃ না, কোন সমস্যা হচ্ছে না। তবে হয়েছি কি এখন দম নেয়ার সময় আর ছাড়ার সময় বুকের ভেতরটায় টিকটিক শব্দ করে।
ডাক্তারঃ (বেশ আনন্দের সঙ্গে) তাইতো বলি, আমার এত দামি ব্রান্ডের হাত ঘড়িটা কই গেল?
২৭।
আলতো করে ধরুন। আস্তে করে দুটি আঙ্গুল ভিতরে ঢুকান। যদি বেশি বড় হয় তবে তিনটি আঙ্গুল ঢুকাতে পারেন।
দেখে নিবেন এটা যেন ভেজা থাকে, এবার আস্তে করে উপর নিচে ঘষতে থাকুন।
.
.
.
হ্যা এভাবেই কাপ পরিষ্কার করতে হয়
২৮।
রোগীঃ ডাক্তার সাব! বেশীদিন বাচোনের কোন উপায় আছে কি?
ডাক্তারঃ যান বিয়া করেন গিয়া।
রোগীঃ ক্যান? বিয়া করলে কি বেশিদিন বাচন যায়?
ডাক্তারঃ তা কইবার পারুম না। তয় এতডা কইতে পারে যে আপনে বিয়ার পর আর বেশিদিন বাচনের চেষ্টা করবেন না।
.
২৯।
ডাক্তারঃ আপনি বলছেন আপনি সারারাত ধরে ক্রিকেট খেলার স্বপ্ন দেখেন?
রোগীঃ হ্যাঁ।
ডাক্তারঃ কতদিন ধরে এটা চলছে?
রোগীঃ প্রায় এক বছর।
ডাক্তারঃ হুঁ, কিন্তু আপনার অন্য কোনো স্বপ্ন দেখতে ইচ্ছে করে না? যেমন ধরুন- খাবারদাবার বা বেড়াতে যাওয়া…?
রোগীঃ হুঁ, ওসব করতে গিয়ে আমি আমার ব্যাটিংটা মিস করি আর কি।
৩০।
এক সহজ সরল লোক রাস্তার ধারে একটি ইটে মলম লাগাচ্ছে ­­
পথচারীঃ কি ব্যাপার! ইটে মলম লাগাচ্ছ কেন?
সরল লোকঃ ডাক্তার সাব বলেছে আমি যেখানে ব্যাথা পাইছি সেইখানে এই মলমটা মাখতে ।
আমি এই ইটটাতেই ব্যাথা পাইছিলাম, তাই মলমটা মাখাচ্ছি। কিন্তু ব্যাথা তো কমছে না!
৩১।
এক মাতাল দুতলা থেকে জানালা দিয়ে পেশাব করছে | তখন আরেক মাতাল বলছে, আরে তোর পেশাব বেয়ে তো চোর উঠে যাবে ?
এ কথা শুনে প্রথম মাতাল বলল, আমি কি তোর মতো বলদ নাকি, আমি ছেড়ে ছেড়ে করছি যাতে চোর উঠে আর পড়ে যায় |
৩২।
একজন ভদ্রলোক নবাগত অপজনকে হুইস্কী খেতে অনুরোধ করল । জবাবে লোকটা বলল না দুটি কারনে আমি হুইস্কী খাব না ।
কারন দুইটি জানতে পারি কি ? ভদ্রলোক প্রশ্ন করলেন।
প্রথম হল আমি মৃত্যুশয্যায় বাবাকে ছুয়ে হুইস্কী স্পশ করবো না ।
দ্বিতীয় কারন হলো জবাব দেয় লোকটি এই মাত্র পেগ হুইস্কী খেয়ে এসেছে এখন আর খাবার ইচ্ছে নেই ।
৩৩।
দুই মাতাল রাতে মদ খেয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে আরেক জনকে বলছে দেখ তো আকাশে চাদ নাকি সূর্য।
২য় মাতাল বলছে ওটা সূর্য,
তখন ১ম মাতাল বললো নারে ওটা চাদ, এটা নিয়ে ওরা যখন তর্ক করছিলো তখন আরেকজন মানুষ তাদের পাশ দিয়ে যাচ্ছিল।
তখন ১ম মাতাল বললো ভাই বলেন তো আকাশে চাদ নাকি সূর্য, লোকটি বোললো ভাই আমি বলতে পারবোনা, আমি এই এলাকাই নতুন এসেছি।
৩৪।
আমেরিকার কোন এক রাস্তায় দুই জন মাতাল মদ খাচ্ছে আর আলাপ করছে-
১ম মাতাল: আমি এই দেশটা কিনে নেব।
২য় মাতাল: কিনবি মানে। আমি বেঁচলে তো কিনবি।
৩৫।
দুই মাতাল এমন মদ খেয়েছে, ঠিকমতো হাঁটতেই পারছে না। তো এক বিল্ডিং দেখে এক মাতাল আরেক মাতালকে বলে কি, দেখ, কতো সুন্দর ওই বিল্ডিংটা! চল, ওটাকে ঠেলে আমাদের বাসায় নিয়ে যাই। তো দুই মাতাল মিলে সমানে বিল্ডিংটাকে ঠেলতে লাগলো। একটু পরেই পরিশ্রমে ওদের শরীর থেকে দরদর করে ঘাম ঝরতে লাগলো। তখন ওরা ওদের জামা খুলে আবার সমানে বিল্ডিংটাকে ঠেলতে লাগলো।
একটু পর এক চোর ব্যাপার-স্যাপার দেখে পিছন থেকে ওদের জামা নিয়ে চুপচাপ সরে পড়লো। একটু পর প্রথম মাতাল ওদের জামাগুলো নাই দেখে আরেক মাতালকে বললো-
: কিরে, আমাদের জামা গেলো কৈ?
: আরে, আমরা তো বিল্ডিংটাকে ঠেলতে ঠেলতে অনেক দূরে নিয়ে এসেছি না!
: তাহলে চল, জামা দুটো নিয়ে আসি। নইলে আবার চোরে চুরি করে নেবে।
: কিন্তু বিল্ডিংটা যতো সুন্দর! চোর যদি বিল্ডিংটাই চুরি করে নিয়ে যায়?
: আচ্ছা, তাহলে এক কাজ করা যাক। বিল্ডিংটা নিয়েই চল!
এবার দুই মাতাল মিলে বিল্ডিংটাকে উল্টো দিকে ঠেলতে লাগলো!
৩৬।
স্বামীঃ ঢুকছে?
স্ত্রীঃ হুম্
স্বামীঃ ব্যাথা পাও?
স্ত্রীঃ না
স্বামীঃ ভালো লাগছে?
স্ত্রীঃ হুম্
স্বামীঃ তাহলে চলো, আর না ঘুরে এই জুতাটাই কিনি।
 
৩৭।
বিয়ের আগেঃ
” বউ হইবো ফুলের মালা
না জানি সে কতো ভালা ”
বিয়ের পরঃ
” বউ হইসে গায়ের জ্বালা
এখন বুঝি কতো ঠ্যালা “
৩৮।
সান্টা সিং তার বন্ধু বান্টাকে বললো, “আরে ইয়ার বান্টা, এই নারকেল গাছটাতে চড়লে ঐ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের মেয়েগুলোকে দেখতে পাবো, তাই না?”
বান্টা একটু হেসে বললো,
“নিশ্চয়! আর ওপরে উঠে হাত স্লিপ করলে মেডিকেল কলেজের মেয়েগুলোকেও দেখতে পাবি!”
৩৯।
বাবা আর ছেলে মার্কেটে গেছে। হঠাৎ ছেলে দেখে বাপের প্যান্টের চেইন খোলা!
ছেলেঃ বাবা, বাবা, তোমার প্যান্টের চেন খোলা!
বাবাঃ স্টুপিড, এভাবে বলতে নেই। বলতে হয়,
“তোমার মেকআপ বক্স খোলা”
পরের দিন একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি—–
ছেলেঃ বাবা, তোমার লিপস্টিক বের হয়ে গেছে।
৪০।
স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে তুমুল ঝগড়া হচ্ছে। ঝগড়ার এক পর্যায়ে স্বামী তার স্ত্রীর গালে ঠাস করে একটা চড় কষিয়ে দিলেন।
স্ত্রী : কী! তুমি আমার গায়ে হাত তুললে?
স্বামী বেচারা ভেবে দেখলেন, আসলে কাজটা অন্যায় হয়ে গেছে। তাই একটু নরম সুরে তিনি বললেন, আরে না না, আমি তোমাকে ভালোবেসে চড়টা মেরেছি।
স্ত্রী তখন স্বামীর দুই গালে কষে দুইটা চড় লাগিয়ে দিলেন।
স্বামী : (থ হয়ে) তুমিও আমাকে…
স্ত্রী : তুমি কি ভেবেছ আমি তোমাকে কম ভালোবাসি?
৪১।
মফিজ’ বেকার লোক। অনেকদিন ধরে চাকরির ইন্টারভিউ দিচ্ছে, কিন্ত হচ্ছেনা।
এক অফিসে ইন্টারভিউ দিতে এসে পরিচিত ‘কুদ্দুস’ এর দেখা পেল।
ঘটনাক্রমে তারা দুজনেই ওয়েটিং রুমে অপেক্ষারত। প্রথমে ইন্টারভিউ রুমে কুদ্দুস………
প্রশ্ন ১: মিস্টার কুদ্দুস, বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল কখন বলতে পারেন ?
কুদ্দুস: স্যার, হওয়ার কথা ছিল ১৯৫২ সালে, কিন্তূ হয়েছে ১৯৭১ সালে। ‘
প্রশ্ন ২: বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবির নাম বলুন ?
কুদ্দুস: অনেকেই তো আছেন, নিদ্রিষ্ট করে কার নাম বলবো স্যার ?
প্রশ্ন ৩: ঢাকা শহরে যানজটের কারণ কি বলে আপনি মনে করেন ?
কুদ্দুস: এটাতো স্যার গবেষণার বিষয়।
কুদ্দুস ইন্টারভিউ শেষে চলে যাবার সময় মফিজ জানতে চাইলো কি কি প্রশ্ন করা হয়েছে।
কুদ্দুস অন্য কোথাও যাবে তাই তিনটা প্রশ্নের উওর মফিজকে বলে তাড়াতাড়ি চলে গেল। প্রশ্ন গুলো বলা হলো না।
এবার ইন্টারভিউ রুমে মফিজ………
প্রশ্ন ১: মিষ্টার মফিজ, আপনার জন্ম কত সালে ?
মফিজ: হওয়ার কথা ছিল ১৯৫২ সালে, কিন্তূ হয়েছি ১৯৭১ সালে।
প্রশ্ন ২: (প্রশ্নকর্তা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো) আপনার পিতার নাম কি ?
মফিজ: অনেকেই তো আছেন, নিদ্রিষ্ট করে কার নাম বলবো স্যার ?
প্রশ্ন ৩: (প্রশ্নকর্তা রেগে) আপনার মাথা ঠিক আছে ?
মফিজ: এটাতো স্যার গবেষণার বিষয়
৪২।
অফিসারঃ আপনার নাম কি?
প্রার্থীঃ M.P স্যার।
অফিসারঃ এম.পি তার মানে কি?
প্রার্থীঃ মহন পাল স্যার।
অফিসারঃ আপনার পিতার নাম কি?
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।
অফিসারঃ তার মানে কি?
প্রার্থী। মদন পাল স্যার।
অফিসারঃ আপনার যোগ্যতা?
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।
অফিসারঃ(রাগ করে) এইটা কি?
প্রার্থীঃ মেট্রিক পাস স্যার।
অফিসারঃ আপনে কেন কাজ চান?
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।
অফিসারঃ (অঅহহ)তার মানে কি?
প্রার্থীঃ মানি প্রব্লাম স্যার।
অফিসারঃ আপনার PERSONALITY বর্ণনা করেন।
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।
অফিসারঃ খুলে বলেন।
প্রার্থীঃ MAGNANIMOUS PERSONALITY স্যার।
অফিসারঃ আপনে আসতে পারেন।
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।
অফিসারঃ এইটা কি আবার?
প্রার্থীঃ MY PERFORMANCE…?
অফিসারঃ M.P!!!
প্রার্থীঃ তার মানে কি স্যার?
অফিসারঃ MENTALLY PUNCTURED
 
৪৩।
এক ভদ্রলোক ঘুমের কারনে কখনোই সময় মতো অফিসে যেতে পারেন না। অফিসের বস একদিন তাকে ডেকে বলে দিলেন যদি কাল থেকে সময় মতো অফিসে আসতে না পারো তো আর অফিসে আসার দরকার নই।
ভদ্রলোক খুব চিন্তিত হয়ে পরলেন কেননা তিনি তার ঘুমকে নিয়ন্ত্রন করতে পারেন না। তিনি তার এক বন্ধুকে সমস্যার কথা বললেন। তার বন্ধু তাকে বলল যে, ঘুমের ঔষধ খেয়ে ঘুমাতে কেননা ঘুমের ঔষধের একটি মেয়াদ থাকে ৬ ঘণ্টা, ৭ ঘণ্টা ইত্যাদি।
ভদ্রলোক ভাবলেন, বুদ্ধি খারাপ না। যেই ভাবা সেই কাজ, রাতে
ঘুমের ঔষধ খেয়ে ঘুমালেন।
ভদ্রলোকের সকালে ঘুম ভাঙল। তিনি দেখলেন একদম ঠিক টাইমে উঠেছেন। তিনি সঠিক টাইমে অফিসে পৌছে গেলেন। তিনি মনে মনে অনেক খুশি। তিনি ভাবলেন বসের সাথে দেখা করে তাকে দেখানো দরকার যে তিনি ঠিক টাইমে এসেছেন। তাই
চলে গেলেন বসের রুমে। গিয়ে বললেন,
বস, দেখেন আজ আমি একদম ঠিক টাইমে এসেছি?
বস বললেন, আজ না হয় ঠিক টাইমে এসেছেন কিন্তু গতকাল ছিলেন কোথায়
৪৪।
খাচ্চর কোথাকার?
বলুন তো আমি কে?
আমি এমন একজন, যাকে দুই লিঙ্গের মানুষই উপভোগ করে থাকে।
আমি ধরুন গিয়ে, ছয় থেকে আট ইঞ্চির মতো লম্বা, আমার একদিকে কিছু রোঁয়া আছে, অন্যদিকে আছে একটা ফুটো।
সাধারণত আমি শুয়েই থাকি সারাদিন, কিন্তু যে কোন সময় আমি কাজের জন্যে দাঁড়িয়ে যেতে রাজি।
আর কী কাজ রে ভাই! একটা ভেজা ভেজা জায়গায় আমাকে বারবার যেতে আর আসতে হয়। কাজ শেষ হলে সাদা, আঠালো কিছু পদার্থ পেছনে ফেলে রেখে আমি আবার আগের জায়গায় ফিরে যাই। অবশ্য যাওয়ার আগে আমাকে পরিষ্কার করা হয়।
বলতে পারলেন না তো? আরে, আমি তো আপনার …
টুথব্রাশ! কী ভাবছিলেন আপনি আমাকে
৪৫।
ছেলেঃ আন্টি আপনার মেয়ে এত সিলিম কেন।
আন্টিঃ ও সালাদ পছন্দ করে তো তাই,
ছেলেঃ হে আন্টি আমিও বুঝতে পেরেছি।এ জন্যই তার বালিশের নিচে শসা, মূলা, গাজর পাওয়া যায়।
৪৬।
প্রেমিকাঃ তুমি কি আমায় ভালবাস?
প্রেমিকঃ বিশ্বাস না হলে পরীক্ষা করো?
প্রেমিকাঃ ধরো তোমার সার্টের পকেটে মাত্র বিশ টাকা আছে, তা থেকে আমি পনের টাকা চাইলাম, তুমি দিতে পারবে?
জরুরি টাকাটায় প্রেমিকা চোখ পড়েছে দেখে, বিব্রত প্রেমিক নিজেকে সামলে নিয়ে বললো, কেনো পারবো না, একশবার পারবো | তবে পরীক্ষার তারিখটা একটু পিছানো যায় না |
৪৭।
এক লোক ১৩ তলা বিল্ডিং- এ কাজ করতেছিল। এমন সময় একজন দৌড়ে এসে খবর দিল- জামাল, জামাল তোমার মেয়ে ফাতিমা মারা গেছে।
লোকটা চিৎকার করে উঠলো- না এ হতে পারে না। বলে ১৩ তলা থেকে লাফ দিলো।
যখন ১০ তলা পর্যন্ত আসলো তখন মনে পড়লো আরে আমার তো ফাতিমা নামে কোন মেয়ে নাই।
যখন ৫ তলা পর্যন্ত আসলো তখন মনে পড়লো আরে আমার তো বিয়েই হয় নাই।
যখন মাটিতে পড়বে তার আগ মূহূর্তে মনে পড়লো- শালা আমার নামই তো জামাল না!!
৪৮।
১ম বন্ধু : জানিস, আমি ছোটবেলায় একবার পাঁচতলা থেকে নিচে পড়ে গিয়েছিলাম।
২য় বন্ধু : বলিস কি! তারপর? তারপর কী হলো? তুই কি মরে গিয়েছিলি?
১ম বন্ধু : কী জানি! ছোটবেলার কাহিনী কি আর এখন মনে আছে?
৪৯।
রেলের সিগন্যালম্যান পদের জন্য যুবক শিক্ষাথীর ইন্টারভিউর সময় প্রশ্ন করলেন
-আচ্ছা মনে কর একই লাইনে দুটো ট্রেন দু দিকে থেকে আসছে , তখন তুমি কি করবে?
– আমি তখন পয়েন্ট সিগন্যাল ঊঠিয়ে গাড়ি দুটো দাড় করার চেষ্টা করবো
– ঠিক বলেছে – ষ্টেশন মাষ্টার বলে কিন্তু মনে কর এমন কুয়াশা হয়েছে যাতে সিগন্যাল দেখায় যাচ্ছে না তখন কি করবে?
-আমি লাল পতাকা দেখিয়ে ট্রেন থামাবার চেষ্টা করবো
-কিন্তু তখন যদি রাত্রি হয় ?
– তাহলে আমি লন্ঠন নাড়াতে থাকব। প্রাথী উত্তর দিয়ে যাই ।
– কিন্তু ধরো তোমার লন্ঠনে তখন তেল নেই যুবকটি প্রশ্নকালে কাৎ করে ফেলবার জন্য পরীক্ষকের অসাধ্য সাধনায় প্রয়াস ।
– ধরো তোমার কাছে তখন দেশলাই নেই ।
– তাহলে আমি ছুটে গিয়ে আমার ছোট বোনটাকে ঘটনা স্থলে আনবো ।
– তোমার বোনকে কিসের জন্য ? – অবাক হয়ে জিজ্ঞেসা করলেন ।
– স্যার , আমার বোনের বহুদিনের সাধ , চোখের সামনে একটা বেশ বড় গোছের রেল দুঘটনা দেখবে ।
৫০।
১ম বন্ধু : জানিস, আমার বাবা যদি একদিন অফিসে না যায় তাহলে কেউ অফিস করতেই পারবে না।
২য় বন্ধু : তাই নাকি? তোর বাবা বুঝি বড় অফিসার?
১ম বন্ধু : আমার বাবা অফিসের দারোয়ান।
 

Post a Comment

Use Comment Box ! Write your thinking about this post and share with audience.

Previous Post Next Post

Fashion & Beauty